Dhaka ০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




গাইবান্ধায় জালিয়াতির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নিয়েছেন বাদল চন্দ্র বর্মন

বাদল চন্দ্র বর্মন

গাইবান্ধা সদর উপজেলার রহমতপুর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাদল চন্দ্র বর্মনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে জালিয়াতির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-এর বিধান মতে প্রধান শিক্ষক পদের উপযুক্ত না হয়েও বাদল চন্দ্র বর্মন জালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র সৃজন করে ও নিয়োগ কমিটিকে ম্যানেজ করে প্রধান শিক্ষকের পদে নিয়োগ লাভ করেন। বাদল চন্দ্র বর্মন ৪/১২/২০০১ইং তারিখে রহমতপুর এম এম উচ্চ বিদ্যালয়ে কাব্যতীর্থ শিক্ষক পদে যোগদান করেন। ইনডেক্স নং জ-৫৬০২৮৩। বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কাব্যতীর্থ শিক্ষকের অভিজ্ঞতা দিয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ লাভের সুযোগ নাই। এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী সহকারী শিক্ষক (সাধারণ) এর পূর্বের এমপিও ভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতা বিধি মোতাবেক গননাযোগ্য হবে। কিন্তু বাদল চন্দ্র বর্মনের অভিজ্ঞতা সহকারী শিক্ষক (কাব্যতীর্থ)।

একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, বাদল চন্দ্র বর্মন সহকারী শিক্ষক (কাব্যতীর্থ) এর অভিজ্ঞতাকে জাল জালিয়াতি করে সহকারী শিক্ষক (সাধারণ) এর অভিজ্ঞতার সনদ সৃজন করে নিয়োগ কমিটির যোগসাজসে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নিয়েছেন।

তবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তদন্ত ও প্রতিকারের দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় সচেতন মহল। তাছাড়া বাদল চন্দ্র বর্মণ রহমতপুর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬/৪/২০১৩ ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক পদে যোগদান করেন। কিন্ত বাদল চন্দ্র বর্মণ রহমতপুর এমএম উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪/৪/২০১৩ইং পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। এ ক্ষেত্রে একই সাথে ২টি বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকার তথ্য প্রমান পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে মতামত জানতে গতকাল শনিবার (৩ জানুয়ারী) বাদল চন্দ্র বর্মনের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই।




সর্বাধিক পঠিত

গাইবান্ধায় জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালিত

x

গাইবান্ধায় জালিয়াতির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নিয়েছেন বাদল চন্দ্র বর্মন

প্রকাশ: ১১:৪১:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

গাইবান্ধা সদর উপজেলার রহমতপুর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাদল চন্দ্র বর্মনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে জালিয়াতির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-এর বিধান মতে প্রধান শিক্ষক পদের উপযুক্ত না হয়েও বাদল চন্দ্র বর্মন জালিয়াতির মাধ্যমে কাগজপত্র সৃজন করে ও নিয়োগ কমিটিকে ম্যানেজ করে প্রধান শিক্ষকের পদে নিয়োগ লাভ করেন। বাদল চন্দ্র বর্মন ৪/১২/২০০১ইং তারিখে রহমতপুর এম এম উচ্চ বিদ্যালয়ে কাব্যতীর্থ শিক্ষক পদে যোগদান করেন। ইনডেক্স নং জ-৫৬০২৮৩। বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কাব্যতীর্থ শিক্ষকের অভিজ্ঞতা দিয়ে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ লাভের সুযোগ নাই। এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী সহকারী শিক্ষক (সাধারণ) এর পূর্বের এমপিও ভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতা বিধি মোতাবেক গননাযোগ্য হবে। কিন্তু বাদল চন্দ্র বর্মনের অভিজ্ঞতা সহকারী শিক্ষক (কাব্যতীর্থ)।

একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, বাদল চন্দ্র বর্মন সহকারী শিক্ষক (কাব্যতীর্থ) এর অভিজ্ঞতাকে জাল জালিয়াতি করে সহকারী শিক্ষক (সাধারণ) এর অভিজ্ঞতার সনদ সৃজন করে নিয়োগ কমিটির যোগসাজসে প্রধান শিক্ষকের পদ হাতিয়ে নিয়েছেন।

তবে এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তদন্ত ও প্রতিকারের দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় সচেতন মহল। তাছাড়া বাদল চন্দ্র বর্মণ রহমতপুর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৬/৪/২০১৩ ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক পদে যোগদান করেন। কিন্ত বাদল চন্দ্র বর্মণ রহমতপুর এমএম উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪/৪/২০১৩ইং পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। এ ক্ষেত্রে একই সাথে ২টি বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকার তথ্য প্রমান পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে মতামত জানতে গতকাল শনিবার (৩ জানুয়ারী) বাদল চন্দ্র বর্মনের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই।