Dhaka ১০:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ




সাদুল্লাপুরে গড়েয়া-বোনভাঙ্গা বিলে চায়না দুয়ারীর ছড়াছড়ি, বিপন্ন দেশি মাছ

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের গড়েয়া-বোনভাঙ্গার বিলে চায়না দুয়ারীর জালের ছড়াছড়ি, বিপন্ন দেশি মাছ।

সরে জমিনে দেখা যায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের গড়েয়া-বোনভাঙ্গা (বজরীমাড়া) বিলে চায়না দুয়ারী বা চায়না জাল ব্যবহার করে মাছ শিকারে
মহোৎসব চলছে । এতে দেশীয় মাছ বিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ছে জলজ উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য।

 



 

স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা মৎস্য বিভাগের উদাসীনতা ও জাল ব্যবসায়ীদের সাথে সংশ্লিষ্টদের গভীর সখ্যতায় প্রতিটা বাজারে প্রকাশ্যে ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ কারেন্ট জালসহ বিভিন্ন প্রকার নিষিদ্ধ ঘোষিত এসব জাল।

চায়না জালের দখলে খাল-বিল, নদী-নালা হারিয়ে যাচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ। জানা গেছে, সরু ও মিহি বুননের এ জাল সাধারণত ৫০ থেকে ১০০ ফুট লম্বা হয়। প্রস্থ এক থেকে দেড় ফুট হয়ে থাকে। ভেতরে লোহার চারকোনা রড দিয়ে বানানো হয় ফ্রেম। প্রতিটি ফ্রেমেই রয়েছে দুই দিক থেকে মাছ প্রবেশের সুযোগ। জালের এক গিঁট থেকে আর এক গিঁটের দূরত্ব খুবই কম থাকায় মাছ একবার ভেতরে ঢুকলে আর বের হতে পারে না।

নলডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর জানান, চায়না দুয়ারী জাল সরকার নিষিদ্ধ করলরও কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা নিয়ম না মেনেই এসব চায়না দুয়ারী জাল দিয়ে দেশি প্রজাতির মাছ বিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ছে জলজ উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য। তিনি বলেন, এসব চায়না দুয়ারী জাল পুড়িয়ে ফেলা দেয়া দরকার।

 



 




সুন্দরগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবসে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা

x

সাদুল্লাপুরে গড়েয়া-বোনভাঙ্গা বিলে চায়না দুয়ারীর ছড়াছড়ি, বিপন্ন দেশি মাছ

প্রকাশ: ০৯:৩২:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের গড়েয়া-বোনভাঙ্গার বিলে চায়না দুয়ারীর জালের ছড়াছড়ি, বিপন্ন দেশি মাছ।

সরে জমিনে দেখা যায় গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের গড়েয়া-বোনভাঙ্গা (বজরীমাড়া) বিলে চায়না দুয়ারী বা চায়না জাল ব্যবহার করে মাছ শিকারে
মহোৎসব চলছে । এতে দেশীয় মাছ বিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ছে জলজ উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য।

 



 

স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা মৎস্য বিভাগের উদাসীনতা ও জাল ব্যবসায়ীদের সাথে সংশ্লিষ্টদের গভীর সখ্যতায় প্রতিটা বাজারে প্রকাশ্যে ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ কারেন্ট জালসহ বিভিন্ন প্রকার নিষিদ্ধ ঘোষিত এসব জাল।

চায়না জালের দখলে খাল-বিল, নদী-নালা হারিয়ে যাচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ। জানা গেছে, সরু ও মিহি বুননের এ জাল সাধারণত ৫০ থেকে ১০০ ফুট লম্বা হয়। প্রস্থ এক থেকে দেড় ফুট হয়ে থাকে। ভেতরে লোহার চারকোনা রড দিয়ে বানানো হয় ফ্রেম। প্রতিটি ফ্রেমেই রয়েছে দুই দিক থেকে মাছ প্রবেশের সুযোগ। জালের এক গিঁট থেকে আর এক গিঁটের দূরত্ব খুবই কম থাকায় মাছ একবার ভেতরে ঢুকলে আর বের হতে পারে না।

নলডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর জানান, চায়না দুয়ারী জাল সরকার নিষিদ্ধ করলরও কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা নিয়ম না মেনেই এসব চায়না দুয়ারী জাল দিয়ে দেশি প্রজাতির মাছ বিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ছে জলজ উদ্ভিদ ও জীববৈচিত্র্য। তিনি বলেন, এসব চায়না দুয়ারী জাল পুড়িয়ে ফেলা দেয়া দরকার।